সমসাময়িক সমস্যা

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী | - | NCTB BOOK
908
908
common.please_contribute_to_add_content_into সমসাময়িক সমস্যা.
common.content

কাশ্মীর সমস্যা

838
838
common.please_contribute_to_add_content_into কাশ্মীর সমস্যা.
common.content

চেচনিয়া সমস্যা

812
812
common.please_contribute_to_add_content_into চেচনিয়া সমস্যা.
common.content

রাশিয়ার ক্রিমিয়া দখল

657
657
common.please_contribute_to_add_content_into রাশিয়ার ক্রিমিয়া দখল.
common.content

রাশিয়ার ইউক্রেন সমস্যা

714
714
common.please_contribute_to_add_content_into রাশিয়ার ইউক্রেন সমস্যা.
common.content

বিতর্কিত নাগার্নো-কারাবাখ অঞ্চল

770
770
common.please_contribute_to_add_content_into বিতর্কিত নাগার্নো-কারাবাখ অঞ্চল.
common.content

রোহিঙ্গা সমস্যা

865
865

রোহিঙ্গা সমস্যা বর্তমান বিশ্বের অন্যতম একটি আলোচিত সমস্যা বর্তমানে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ উদ্বাস্ত জনসংখ্যা হলো- রোহিঙ্গা। মায়ানমারের আরাকান বা রাখাইন প্রদেশে বসবাসকারী মুসলিম জনগোষ্ঠী রোহিঙ্গা নামে পরিচিত। তবে মায়ানমান তদের নিজ জাতিগোষ্ঠী হিসেবে স্বীকার করে না। রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়- ১৯৮২ সালে। আরসা মায়ানমারের রোহিঙ্গাদের একটি সশস্ত্র সংগঠন।

  • রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশি নাম- Displaced People of Myanmar,
  • আরসা প্রতিষ্ঠিত হয়- ২০১৩ সালে।
  • প্রতিষ্ঠাতা- আবু আম্মার জুনুনি আতাউল্লাহ । =
  • মায়ানমারের রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র সংগঠন।
  • আরসা বলতে বুঝায় আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি।
  • আরসাকে পূর্বে বলা হত Faith Movement.
  • স্থানীয়ভাবে আরসা পরিচিত "হারাকাত আল ইয়াকিন" নামে।
common.content_added_by

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিস
ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্ট
ইউরোপিয়ান কোর্ট অব হিউম্যান রাইটস
এ্যাডহক ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল ট্রাইব্যুনাল অন মিয়ানমার
মিয়ানমারের একটি জাতিগোষ্টী
পূর্ব মিয়ানমারের জনগন
থাইল্যান্ডের একটি জাতিগোষ্টী
কোনটিই নয়
মিয়ানমারের একটি জাতিগোষ্ঠি
পূর্ব মিয়ানমারে বসবাসকারি জনগণ
থাইল্যান্ডের একটি জাতিগোষ্ঠি
কোনটিই নয়

বৈশ্বিক কেলেঙ্কারি

769
769
common.please_contribute_to_add_content_into বৈশ্বিক কেলেঙ্কারি.
common.content

ওয়াটার গেট কেলেঙ্করি

714
714

ওয়াটার গেইট কেলেঙ্কারি বিশ্বের তাবৎ কেলেঙ্কারির মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত এবং জনপ্রিয়ও বটে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৭তম প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন এ ঘটনার খলনায়ক। ১৯৭২ সালের যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধী ডেমোক্রেট পার্টির রাজনৈতিক তথ্য শুনতে ওয়াশিংটন ডিসির ওয়াটার গেইট ভবনে আড়িপাতার যন্ত্র বসায় ক্ষমতাসীন রিপাবলিক পার্টির প্রশাসনিক কর্মকর্তা । পরে এ ঘটনা ফাঁস করে দেন ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার সাংবাদিক কার্ল বার্সটেইন। রিচার্ড নিক্সন বরাবরঃ এ ঘটনার সাথে হোয়াইট হাউসের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করে পুরো ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তদন্তে রিপোর্টে ও প্রশাসনিক কর্মকর্তার জড়িত থাকার প্রমাণ মিললে তাদের দোষী সাব্যস্ত করা হয়। যার ফলে নিক্সনের সম্পৃক্ততা লাইমলাইটে চলে আসে। নিক্সনের অফিস থেকে ওয়াটার গেইট কেলেঙ্কারির তদন্ত কর্মকর্তারা একটি টেপ রেকর্ডার উদ্ধার করেন যেটিতে নিক্সনের কথোপকথন রেকর্ড করা ছিল। এখানেই ফেঁসে যান তিনি এবং অভিশংসন হওয়ার ঠিক পূর্বমুহূর্তে ৯ আগস্ট, ১৯৭৪ সালে প্রেসিডেন্ট পদ হতে পদত্যাগ করেন।

  • ওয়াটার গেট একটি বাণিজ্যিক ভবন। ঘটনার সাল ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দ। 
  • কেলেঙ্কারির সাথে জড়িত ছিলেন- রিচার্ড নিক্সন
  • এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রিচার্ড নিক্সন প্রেসিডেন্ট পদ থেকে পদত্যাগ করেন ১৯৭৪ সালে।
  • এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ১৯৭৬ সালে All the Presidents Man নামে একটি সিনেমা তৈরি হয়।
  • নিক্সন পদত্যাগ করলে সাংবিধানিকভাবে প্রেসিডেন্ট পদে অধিষ্ঠিত হয় 'জেরাল্ড ফোর্ড।
  • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে ফোর্ডই একমাত্র প্রেসিডেন্ট যিনি সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হননি।
common.content_added_and_updated_by

পানামা পেপারস কেলেঙ্কারি

740
740

পানামাভিত্তিক একটি আইনি সেবাদান প্রতিষ্ঠান থেকে বিশ্বের বাঘা বাঘা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সম্পদ লুট ও করফাঁকির তথ্য ফাঁস হয়ে যায়। হালের সবচেয়ে আলোচিত, সমালোচিত এ ঘটনা পানামা পেপারস কেলেঙ্কারি নামে পরিচিত। মোসাক ফোনসেকা নামের এ প্রতিষ্ঠানটি কঠোর গোপনীয়তা রক্ষা করে বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানকে আইনি সহায়তা দিত। ১ কোটি ১৫ লাখ ফাসকত নথিতে উঠে আসে বিশ্বের মেইন্সট্রিম নেতৃবৃন্দের নাম। ১২ টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও প্রায় দেড়শজন রাজনীতিবিদদের মধ্যে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট, আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ, শি জিনপিং এর পরিবারের করফাঁকি এবং অবৈধ উপায়ে সম্পদ আত্মসাৎকরণের জড়িত থাকার নথি ফাস হয়। এমনকি ফুটবল কিং লিওনেল মেসি এবং বলিউডের অমিতাভ বচ্চনের নামও এ তালিকায় উঠে আসে। এছাড়া রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ওলাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠ দেখেই যোশুগিণের অর্থপাচারের পাশাপাশি বাংলাদেশের প্রায় ৫০ ব্যক্তি ও ৫ প্রতিষ্ঠানও এ স্ক্যান্ডালে জড়িয়ে পড়ে। মোলাক ফোনসেকার ডাটাবেজ থেকে ২ দশমিক ৬ টেরাবাইট তথ্য ফাঁস হয় যা সাম্প্রতিক সময়ের উইকিলিক্স থেকে ফ চেয়ে সংখ্যায় অনেক বেশি।

common.content_added_by

হাওয়ালা কেলেঙ্কারি

711
711

ভারতের দ্বাদশ প্রধানমন্ত্রী নরসিমা রাও, যাকে বলা হত আধুনিক ভারতের চাণক্য তিনিও একটি কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন। কেলেঙ্কারিটি ইতিহাসে হাওয়ালা কেলেঙ্কারি নামে পরিচিত। কালো টাকা সংশ্লিষ্ট বলে একে হাওয়ালা বলা হয়। নরসিমা রাও ছাড়াও এ ঘটনায় বিজেপির ভি.সি. শুক্লা, শারদ যাদব, যদন লালার জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। তাদের বিরুদ্ধে ১৮ মিলিয়ন রুপি ঘুষ নেয়ার অভিযোগ উঠে। পুরো ভারতে এর বিরুদ্ধে অনেক সমালোচনা হলেও কার্যত এটার কোন বিচার হয়নি।

common.content_added_by

কন্ট্রা কেলেঙ্কারি

758
758

১৯৮৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রের একটি অস্ত্রভর্তি বিমান ইসরায়েল হয়ে ইরানের একটি বিমানবন্দরে অবতরণ করে। পুরো ঘটনাটি খুব গোপনীয়তার সাথে একটি অস্ত্রচুক্তির মাধ্যমে সম্পাদন করা হয়। অস্ত্র বিক্রির সম্পূর্ণ টাকা নিকারাগুয়ার কমিউনিস্ট সরকারের পতনের জন্য গড়ে উঠা কন্ট্রা বিদ্রোহী গ্রুপকে সাহায্য হিসেবে প্রদান করা হয়। কিন্তু লেবাননের একটি পত্রিকায় সে চুক্তিসহ অস্ত্রপাচারের পুরো ঘটনাটি ফাঁস হয়ে গেলে, এ ঘটনা ইরান-কন্ট্রা কেলেঙ্কারি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এর ফলাফল হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের উচ্চপদস্থ কিছু কর্মকর্তা পদত্যাগ করেন। ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৭ তে জন টাওয়ার কমিশন তিনলক্ষ নথি পরীক্ষানিরীক্ষা করে প্রায় শ পাঁচেক সাক্ষাৎকার এবং ২৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করে সমাপনী তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ করে। পদচ্যুত নিরাপত্তা সহকারী অলিভার নর্থকে এর পিছনে মূল হোতা হিসেবে গণ্য করা হয়। এছাড়া প্রেসিডেন্ট রিগ্যান ছাড়াও ঐসময়কার উপ-রাষ্ট্রপতি জর্জ সিনিয়র বুশকেও অপরাধী সাব্যস্ত করা হয়। পরে অবশ্য রিগ্যান এই স্ক্যান্ডালের সকল দায় স্বীকার করে ক্ষমাও চান।

common.content_added_by

বোফোর্স কেলেঙ্কারি

763
763

রাজীব গান্ধীর নেতৃত্বে থাকা কংগ্রেস সরকার আমলে, ১৯৮৬ সালে সুইডেনের অস্ত্র নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান বোফোর্সের সাথে ভারত সরকার দেড় হাজার কোটি রুপির একটি অস্ত্রচুক্তি করে। তখন সুইডেনের গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার করা হয় যে, এ অস্ত্রচুক্তির জন্য বোফোর্স ভারতের সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের প্রচুর উৎকোচ প্রদান করেছে। এ নিয়ে দেশবিদেশে তুমুল বিতর্কের জন্ম হয়। গান্ধীর অর্থমন্ত্রী প্রতাপ এ তথ্য ফাঁস করলে গান্ধীকে অভিযুক্ত করা হয়। তবে ভারতের সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রণব মুখার্জীর মতে, বোফোর্স কোন কেলেঙ্কারি নয় এবং ভারতের কোন আদালত এটিকে কেলেঙ্কারি হিসেবে প্রমাণ করতে পারেননি। তিনি এ ঘটনাকে গণমাধ্যমে সৃষ্ট বলে দাবি করেন।

common.content_added_by
টপ রেটেড অ্যাপ

স্যাট অ্যাকাডেমী অ্যাপ

আমাদের অল-ইন-ওয়ান মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সীমাহীন শেখার সুযোগ উপভোগ করুন।

ভিডিও
লাইভ ক্লাস
এক্সাম
ডাউনলোড করুন
Promotion